অ-মুসলিম দেশে বসবাসরত মুসলিম ঈমান দার বান্দার জন্য খাদ্য বস্তু ( যেমন, বিভিন্ন দোকানে প্রাপ্ত খাদ্য ও পানীয়, রেস্টুরেন্টের খাবার, রান্নার জন্য ব্যবহৃত প্রাণিজ উপাদান তথা, মাছ, গোস্ত ইত্যাদি ) হারাম কিনা সেটা জানা জরুরি।
কি ধরনের খাদ্য গ্রহণ করবে তার একটি সুস্পষ্ট মানদণ্ড ইসলামে রয়েছে।
উল্লেখিত আয়াতে হালাল খাবার গ্রহণ করতে বলা হয়েছে এবং নেক আমলের আদেশ করা হয়েছে। হালাল রুজি খেয়ে আমল করলে কলব ইবাদতের স্বাদ অনুভব করবে এবং আল্লাহর কাছে তা মাকবুল হওয়ার অতি নিকটে পৌঁছবে।
অন্য একটি আয়াতে আরও স্পষ্ট করে মানব সম্প্রদায়কে উদ্দেশ করে খাবারের মানদণ্ড বর্ণনা করা হয়েছে এভাবে-
হে মানব সম্প্রদায় পৃথিবীর হালাল ও পবিত্র বস্তু আহার কর।’-সূরা বাকারা : ১৬৮
হালাল খাবার যে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং ইবাদতের ক্ষেত্রে শক্তিশালী সহায়ক সেটাও কুরআনে কারীমে স্পষ্ট তুলে ধরা হয়েছে এবং স্বাস্থ্য ঠিক রাখার মাধ্যমেই ইবাদত যথাযথ পালন করা সম্ভব তা সেখান থেকে প্রকাশ পেয়েছে।ইরশাদ হয়েছে-
বান্দা প্রকৃত মুত্তাকী হতে পারবে না, যতক্ষণ না সমস্যাযুক্ত বিষয় (তথা হারাম) থেকে বেঁচে থাকার জন্য সমস্যামুক্ত (অপ্রয়োজনীয় বৈধ ও মুবাহ) বিষয়ও পরিত্যাগ করবে। -জামে তিরমিযী, হাদীস ২৪৫১; সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস ৪২১৫
নুমান ইবনে বাশীর রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
নিশ্চয় হালাল সুস্পষ্ট এবং হারামও সুস্পষ্ট। উভয়ের মধ্যে রয়েছে অনেক সন্দেহযুক্ত বিষয়। অনেক মানুষ তা জানে না। সুতরাং যে ব্যক্তি সন্দেহযুক্ত বিষয় থেকে বেঁচে থাকবে, সে তার দ্বীন ও সম্মানের হেফাযত করবে। পক্ষান্তরে যে সন্দেহযুক্ত বিষয়ে লিপ্ত হবে, সে হারামে জড়িয়ে যাবে। যেমন কোনো রাখাল যদি সরকারি সংরক্ষিত ভূমির আশপাশে (পশু) চরায়, তাহলে সমূহ সম্ভাবনা যে, পশু সংরক্ষিত ভূমির মধ্যে ঢুকে পড়বে। -সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৫৯৯; সহীহ বুখারী, হাদীস ৫২
সুতরাং যে সংশয়পূর্ণ গোনাহ বর্জন করবে সে স্পষ্ট গোনাহ বর্জনে আরো যত্নবান হবে। আর যে সংশয়পূর্ণ গোনাহে লিপ্ত হওয়ার দুঃসাহস দেখাবে, সে অচিরেই স্পষ্ট গোনাহে জড়িয়ে পড়বে। -সহীহ বুখারী, হাদীস ১৯৪৬
আর জবাইয়ের জন্য একাধিক ব্যক্তি হওয়া জরুরি নয়, একজনও জবাই করতে পারবে। এমনিভাবে আড়াই পোঁচে জবাই করাও জরুরি নয়। এটি একটি ভুল প্রচলন। মাসআলা হচ্ছে, রগ কেটে রক্ত প্রবাহিত করে দেয়া, তা যত পোঁচেই হোক। তবে জবাইয়ের ক্ষেত্রে ধারালো অস্ত্র ব্যবহর করবে। যেন প্রাণীর অধিক কষ্ট না হয়।
জাপানে অনেক Groceries, Restaurants, Super shops , Convenience store শুধু হালাল ( আরবি, ইংরেজিতে লিখে ) গোস্ত ও খাবার বিক্রি করছে। এ ক্ষেত্রে শুধুমাত্র হালাল লেখা দ্বারাই যে সব হালাল হয় না তার উদাহরণ নীচের রেস্টুরেন্ট। এই রেস্টুরেন্টে শুকুর দিয়ে বানানো খাবার , হালাল চার্টে দেয়া হয়েছে।
অনেক রেস্টুরেন্টে হালাল খাবারেরAvailability সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে, জবাবে হ্যাঁ বলে! অবাক করা বিষয় হলো, যিনি হালাল খাবার পরিবেশন করতে চাচ্ছেন, তিনি জানতেন না হালাল মানে কি।
খাবারের উপাদান যেমন হালাল হওয়া জরুরি খাবার রান্নার পাত্র এবং খাবার গ্রহণের পাত্রও হালাল হতে হবে। যদি কোন খাবার প্রস্তুতকারক পাত্রে শূকর / হারাম উপায়ে জবেহ করা কোন প্রাণি রান্না করে এবং মদ পান/ খাবার রান্নায় মদ ব্যবহার করে তাহলে সেই পাত্র পাক করা ব্যতীত অন্য কোন হালাল খাবার রান্না করা কিংবা খাবার খাওয়া যায়েজ নয়।
عَنْ جَابِرٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم: لَا يَدْخُلُ الْجَنَّةَ لَحْمٌ نبَتَ منَ السُّحْتِ وكلُّ لحمٍ نبَتَ منَ السُّحْتِ كَانَتِ النَّارُ أَوْلَى بِهِ.
জাবির (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে দেহের মাংস/মাংস হারাম উপার্জনে গঠিত, তা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। হারাম ধন-সম্পদে গঠিত ও লালিত পালিত দেহের জন্য জাহান্নামই উপযোগী। (আহমাদ১৪৪১, দারিমী ২৭৭৯, বায়হাক্বী- শু’আবুল ঈমান ৮৯৭২)
Shizuoka is a charming seaside city, known for its vibrant multicultural community, where people from various Asian countries reside to work and study. Due to its diverse population, it is essential for both locals and newcomers to be aware of the stores that offer everyday necessities, particularly grocery items that cater to foreign tastes and preferences. These stores play a key role in helping residents feel at home, offering familiar products from their home countries. Understanding where to shop for such items is important to ensure a smooth and comfortable living experience in this welcoming city.
শিজুওকা একটি মনোরম সমুদ্র তীরবর্তী শহর, যা একটি বহুসংস্কৃতির কেন্দ্র হিসেবে সমৃদ্ধি লাভ করেছে। এখানে বিভিন্ন এশিয়ান দেশ থেকে মানুষ তাদের পেশাগত সুযোগ এবং শিক্ষাগত লক্ষ্য পূরণের জন্য আগমন করছেন। এই বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট, বিদেশি বাসিন্দাদের জন্য দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্য এবং মুদি সামগ্রী সরবরাহকারী দোকানগুলির চেনার গুরুত্বকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। আশা করি নীচের বর্ণনায় আপনারা নিজস্ব পছন্দের রান্নার জন্য উপযুক্ত পরিচিত উপকরণ এবং প্রয়োজনীয় সামগ্রী কোথায় পাওয়া তার ধরণা পাবেন। এই দোকানগুলির অবস্থান জানা আপনাদের কাজ ও পড়াশোনা আরও সুবিধাজনক এবং সুষ্ঠু করে তুলবে।
Here is a brief outline of the Asian groceries.
1. Shizuoka Halal Food(Shizuoka Ceylon Food )
The collection includes a variety of traditional Asian spices, such as cassia (cinnamon), coriander, chiles, cloves, cumin, galangal, garlic, ginger, star anise, and turmeric. These spices are essential in adding rich flavor and depth to many dishes, often used in both cooking and traditional medicine across the region.
Additionally, there is a wide range of halal snacks available, including popular items like chanachur, biscuits, juices, fuska, and masala. Halal roti, paratha, singara, and samosa (also known as samucha) are readily available for those who enjoy these delicious, culturally significant foods.
For meat lovers, halal options include mutton (Padma halal), sheep, and chicken (JCB). These meats are sourced and prepared in accordance with halal standards, ensuring they are suitable for those who follow halal dietary laws. Furthermore, there are various types of sweets available, offering a perfect end to any meal. These sweets are often made with traditional recipes and ingredients, adding a touch of authenticity to the dining experience.
Whether you're looking for spices to elevate your cooking or ready-made halal snacks and meals, this selection has something for everyone who enjoys Asian cuisine and follows halal dietary practices.
এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের খাদ্য সামগ্রী পাবেন, যেমন ডাল, তেল, মসলা, মাছ, ভেড়ার গোস্তের নানা ধরনের প্রকরণ, বাংলাদেশি শিঙ্গাড়া, সামুসা, ফ্রিজেন ফল, কাচা মরিচ, চাউল, আদা, রসুন, আলু, ফলের ড্রিঙ্কস, বিস্কিট, চানাচুর, আটা ইত্যাদি।
এই দোকানটি শিজুওকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে খুব কাছেই অবস্থিত, তাই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের জন্য এটি খুবই সুবিধাজনক। এখানে পাওয়া খাদ্য সামগ্রীগুলির মধ্যে অনেকটি হল বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার এবং উপকরণ, যা প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছাকাছি থাকার কারণে, স্থানীয় মানুষের জন্যও এটি একটি সহজ এবং ভালো স্থান হতে পারে বাজার করার জন্য। আপনি এখানে গিয়ে আপনার প্রয়োজনীয় সকল প্রকার খাদ্য সামগ্রী এবং স্ন্যাকস সহজেই কিনে নিতে পারবেন।
Location: Google Map Adress: 2-chōme-8-59 Magarikane, Suruga Ward, Shizuoka, 422-8006 Owner: Nepali Time: 13:00-20:00 (দুপুর ০১:00টা থেকে রাত ০৮:00 টা )
২. Himalayan halal bazar ヒマラヤン・ハラール・バザール
The store offers a wide variety of Asian spices, including cassia (also known as cinnamon), coriander, chiles, cloves, cumin, galangal, garlic, ginger, star anise, and turmeric. These spices are essential for creating authentic flavors in many traditional Asian dishes, making them a must-have for anyone who enjoys cooking or exploring diverse cuisines.
In addition to spices, the store also carries an assortment of halal snacks. Some popular items include chanachur, biscuits, juices, fuska, and masala, which are perfect for quick bites or adding to meals. For those craving traditional South Asian breads, halal roti, paratha, singara, and samosa (samucha) are also available.
For meat lovers, the store offers a selection of halal meats, including mutton from Padma Halal, sheep, and chicken from JCB, all prepared according to halal standards. These meats cater to those who follow halal dietary guidelines, ensuring that every meal is both flavorful and compliant with religious practices.
Moreover, there are a variety of sweets available, offering a delicious way to end a meal. Whether you're looking for spices, snacks, or meats, this store provides a diverse range of products to satisfy your culinary needs.
এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের খাদ্য সামগ্রী পাবেন, যেমন ডাল, তেল, মসলা, মাছ, ভেড়ার গোস্তের নানা ধরনের প্রকরণ, বাংলাদেশি শিঙ্গাড়া, সামুসা, ফ্রিজেন ফল, কাচা মরিচ, চাউল, আদা, রসুন, আলু, ফলের ড্রিঙ্কস, বিস্কিট, চানাচুর, আটা ইত্যাদি।
এই দোকানটি শিজুওকা রেল স্টেশন থেকে খুব কাছেই অবস্থিত, তাই সহজেই এখানে পৌঁছানো যায়। যদি আপনি দোকানে যেতে না পারেন, তবে তাদের ফ্রি হোম ডেলিভারি পরিষেবা রয়েছে। আপনি ফোনে 08051574224 নম্বরে যোগাযোগ করে আপনার অর্ডার করতে পারবেন, এবং আপনার প্রয়োজনীয় সব সামগ্রী বাড়িতে পৌঁছে যাবে।
এটি একটি খুবই সুবিধাজনক এবং প্রয়োজনীয় জায়গা, বিশেষ করে যারা স্থানীয় খাবার বা উপকরণ খুঁজছেন। আপনার প্রয়োজনীয় সব খাদ্য সামগ্রী এখানে পাওয়া যাবে এবং একেবারে হাতে এসে পৌঁছাবে, যা আপনাকে সময় বাঁচাতে সাহায্য করবে।
Location: Google Map Adress: 2-chōme-1-13 Ryogaecho, Aoi Ward, Shizuoka, 420-0032 Owner: Nepali Time: 10:00-22:00 (সকাল ১০:00 টা থেকে রাত ১০:00 টা )
3. チャイ(Chai伝馬町店)indian nepali restaurant
The store offers a variety of halal snacks, including chanachur, biscuits, masala, and more. Halal roti, noodles, and atta are also available for those looking to prepare traditional meals.
In addition to snacks and staples, the store provides a selection of halal meats, such as mutton (Padma Halal), sheep, and chicken (JCB). There is also a range of different sweets available, offering a sweet treat to complement any meal.
এখানে আপনি ডাল, তেল, মসলা, ভেড়ার গোস্তের বিভিন্ন ধরনের প্রকরণ, চাউল, আদা, রসুন, বিস্কিট, চানাচুর, আটা, নুডুলস ইত্যাদি পাবেন।
এই দোকানটি শিজুওকা রেল স্টেশন থেকে খুবই কাছেই অবস্থিত, তাই সহজেই এখানে পৌঁছানো সম্ভব।
Location: Google Map Adress: 8-2 Tenmacho, Aoi Ward, Shizuoka, 420-0858 Owner: Nepali Time: 11:00-15:00 ; 15:00-22:00 (১১ টা থেকে ৩ টা ; বিকেল ০৫টা থেকে রাত ১০ টা )
4. Himalayan Mart ヒマラヤン マート & ヒマラヤン カレー ハウス
The store offers a wide range of Asian spices, including essential ingredients such as cassia (cinnamon), coriander, chiles, cloves, cumin, galangal, garlic, ginger, star anise, and turmeric. These spices are key to bringing authentic flavors to many Asian dishes, from curries to stir-fries, and are perfect for anyone interested in cooking traditional recipes.
In addition to spices, the store provides a variety of halal snacks, such as chanachur, biscuits, juices, fuska, and masala. These snacks are not only tasty but also cater to those who prefer halal-certified foods. For a heartier meal or snack, halal roti, paratha, singara, and samosa (samucha) are also available, offering delicious and satisfying options.
For those seeking halal meats, the store offers high-quality options, including mutton from Padma Halal, sheep, and chicken from JCB, all carefully prepared according to halal standards. The store also carries a selection of sweets, allowing you to indulge in traditional desserts after your meal.
Whether you're looking for spices to enhance your cooking or ready-to-eat halal meals and snacks, this store provides everything you need to enjoy authentic, halal-friendly foods.
এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের খাদ্য সামগ্রী পাবেন, যেমন ডাল, তেল, মসলা, মাছ, ভেড়ার গোস্তের নানা ধরনের প্রকরণ, বাংলাদেশি শিঙ্গাড়া, সামুসা, ফ্রিজেন ফল, কাচা মরিচ, চাউল, আদা, রসুন, আলু, ফলের ড্রিঙ্কস, বিস্কিট, চানাচুর, আটা ইত্যাদি।
এই দোকানটি শিজুওকা রেল স্টেশন থেকে খুবই কাছেই অবস্থিত, তাই এখানে সহজে পৌঁছানো সম্ভব। আপনি যদি স্থানীয় সুস্বাদু এবং পরিচিত বাংলাদেশি খাবার বা উপকরণ খুঁজছেন, তবে এটি একটি আদর্শ জায়গা। দোকানটির কাছাকাছি অবস্থান সুবিধাজনক হওয়ায়, এটি প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী।
আপনার প্রয়োজনীয় সব খাদ্য সামগ্রী এক জায়গায় পাওয়া যাবে, যা আপনার রান্না এবং দৈনন্দিন জীবনের জন্য খুবই সহায়ক হবে। যেহেতু এটি রেল স্টেশনের কাছে, তাই যাতায়াতেও কোনো সমস্যা হবে না।
Location: Google Map Adress: 4 Chome-2-24 Komagatadori, Aoi Ward, Shizuoka, 420-0042 Owner: Nepali Time: 10:00-21:00 (সকাল ১০:00 টা থেকে রাত ০৯:00 টা ) Monday 13:00-19:00 (সমাবার ০১:00 টা থেকে ০৭:00 টা)
5. Sunrise Halal Food Shizuoka
The store is located on the same road as Second Street and Shizuoka Halal Food. Similar to Shizuoka Halal Food, it offers a variety of Asian spices, including cassia (cinnamon), coriander, chiles, cloves, cumin, galangal, garlic, ginger, star anise, and turmeric. These spices are perfect for creating authentic flavors in many traditional Asian dishes.
In addition to the spices, the store also features a wide range of halal snacks, such as chanachur, biscuits, juices, fuska, masala, shon papri, and noodles. These snacks are not only delicious but also cater to those who follow halal dietary practices. For those looking for a more filling meal, halal roti, paratha, singara, and samosa (samucha) are also available, offering tasty, traditional options.
For meat lovers, the store provides a selection of halal meats, including mutton from Padma Halal, sheep, and chicken from JCB. These meats are carefully prepared according to halal standards, ensuring high quality and authenticity. Additionally, a variety of sweets are available, allowing you to enjoy a sweet treat after your meal.
Whether you're looking for spices, snacks, or halal meats, this store offers a diverse selection to meet all your culinary needs.
Location: Google Map Adress: 2 Chome-7-71 Magarikane, Suruga Ward, Shizuoka, 422-8006 Owner: Nepali Time: 10:00-21:00
6. Golden House Asian food store
Located just about 1 km from Shizuoka Station, this store offers a selection of halal fish and meat products. Among its offerings, you'll find sabudana (tapioca pearls) and one type of halal noodles, catering to those seeking halal-certified ingredients for their meals.
In addition to these items, the store also carries a range of products popular in non-Muslim communities from various parts of Asia. These include ingredients and snacks that reflect the diverse culinary traditions across the region, making it a great place for anyone interested in exploring a variety of Asian foods.
Whether you're looking for halal options or other Asian food products, this store provides a convenient and diverse selection to meet a wide range of dietary preferences.
এখানে আপনি ভেড়ার গোস্ত, মাছের আইটেম এবং সাবু দানা পাবেন। তবে, দোকানটির মালিকরা মুসলিমদের হালাল-হারাম বিষয়ক নিয়ম-কানুন সম্পর্কে খুব একটা জানেন না। তবে, যদি আপনি একটু সময় নিয়ে খুঁজে দেখেন, তাহলে হালাল সিলযুক্ত নুডুলস, বিস্কিট, ওয়েফার, চিপস ইত্যাদি পাওয়া সম্ভব।
এই দোকানে খাদ্য সামগ্রীগুলির মধ্যে কিছু হালাল উপকরণ পাওয়া যেতে পারে, তবে অন্যান্য প্রোডাক্টগুলো মূলত অন্যান্য এশিয়ান বা পশ্চিমা খাবারের ক্যাটাগরিতে পড়বে। তাই, আপনি যদি নিশ্চিত হালাল খাদ্য খুঁজছেন, তবে খোঁজ নিয়ে যাচাই করে নেওয়া ভালো
This store is located about 0.5 km from Shizuoka Station and offers a selection of halal fruits, including frozen jackfruit, lychee, mangoes, and coconuts. In addition to these, the store also carries various items that cater to the non-Muslim communities from Asia.
Here, you will primarily find fruit items such as jackfruit, mango, and coconut, as well as raw nuts. The store does have fish, but these are not halal and are stored alongside non-halal items like pathias and bang (fish). The owners do not have much knowledge of halal and haram dietary practices.
However, if you take the time to search, you can find some halal-certified products such as noodles, biscuits, wafers, and chips. While the store mainly focuses on non-halal goods, it does offer a few options that cater to halal dietary needs if you look carefully.
এখানে আপনি মূলত ফলের আইটেম যেমন কাঁঠাল, আম, ডাব এবং কাচা বাদাম পাবেন। দোকানটিতে মাছের আইটেমও রয়েছে, তবে এগুলি হালাল নয় এবং সেগুলি অন্য non-halal আইটেম যেমন পাতিহাস, ব্যাং ইত্যাদির সাথে রাখা থাকে। দোকান মালিকরা মুসলিমদের হালাল-হারাম বিষয়ে তেমন জানাশোনা রাখেন না।
তবে, যদি আপনি একটু সময় নিয়ে খুঁজে দেখেন, তাহলে কিছু হালাল সিলযুক্ত নুডুলস, বিস্কিট, ওয়েফার, চিপস ইত্যাদি পেতে পারেন। যদিও দোকানটি মূলত non-halal পণ্য নিয়ে, তবে কিছু সীমিত হালাল পণ্য এখানে পাওয়া যেতে পারে।
The store is located about 0.5 km from Shizuoka Station and offers a variety of halal fruits, such as frozen jackfruit, lychee, mangoes, and coconuts. In addition to these, the store carries other products that cater to the non-Muslim communities from Asia
এখানে মূলত ফলের আইটেম যেমন কাঁঠাল, আম, ডাব এবং কাচা বাদাম পাওয়া যাবে। দোকানটিতে মাছও রয়েছে, তবে এগুলি হালাল নয় এবং অন্যান্য non-halal পণ্যের সাথে যেমন পাতিহাস, ব্যাং ইত্যাদির সঙ্গেই রাখা হয়। দোকান মালিকরা মুসলিমদের হালাল-হারাম বিষয়ক নিয়ম-কানুন সম্পর্কে তেমনভাবে জানেন না।
তবে, যদি আপনি কিছু সময় নিয়ে খুঁজে দেখেন, তাহলে হালাল সিলযুক্ত নুডুলস, বিস্কিট, ওয়েফার, চিপস ইত্যাদি পেতে পারেন।
Direction:
⏩First, go to the 静岡PARCO building (link in the Google map and in the picture above). 🔀Then go underground. 🔀Follow the underground path; you will see the store at the end of the row. (with the red flag having a star; last image)
Location: Google Map Address: 6-7 Koyamachi, Aoi Ward, Shizuoka, 420-0852 Owner: Vietnam (Wholesale is also available) Time: 11:00-20:00 ( সোমবার বন্ধ)
অনেক মুসলিমই উচ্চতর ডিগ্রি এবং জীবনসামগ্রীর আরো উন্নতি,আরো স্বচ্ছলতা-স্বাচ্ছন্দ, দুনিয়ার ভোগ-বিলাসিতার উদ্দেশ্যে আমেরিকা /ইংল্যান্ড / অস্ট্রেলিয়া এর মত অমুসলিম দেশে যেতে চাই সম্ভব হলে একেবারে থেকে যেতে চাই।
অনেকেরই প্রশ্ন ইসলামী শরীয়ত এই ব্যাপারে কি বলে? ইসলামে কি এব্যাপারে অনুমতি আছে?
উত্তর: এক্ষেত্রে শরয়ী দৃষ্টিকোণ হলো,অমুসলিম দেশে স্থায়ীভাবে বসবাস করা এবং সেখানকার নাগরিকত্ব গ্রহণ করা,এটি এমন একটি মাসআলা,যার হুকুম স্থান কাল পাত্র ভেদে,প্রেক্ষাপট পরিস্থিতি এবং বসবাসকারী
ব্যক্তির উদ্দেশ্য ভিন্ন ভিন্ন হওয়ার কারণে হুকুমও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।
যার সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিম্নরূপ:
১.কোনো ব্যক্তির যদি স্বীয় মুসলিম দেশে এতটুকু জীবিকা উপার্জনের ব্যবস্থা থাকে,যতটুকু দ্বারা সে নিজ শহরের স্টাটাস অনুযায়ী চলতে পারে। কিন্তু শুধুমাত্র জীবনসামগ্রীর আরো উন্নতি,আরো স্বচ্ছলতা-স্বাচ্ছন্দ, দুনিয়ার ভোগ-বিলাসিতার উদ্দেশ্যে কোনো অমুসলিম দেশে যেতে চায় এবং দারুল হারবের পরিচয় ও জাতীয়তাকে শ্রেষ্ঠ মনে করে এবং সেটাকে দারুল ইসলামের পরিচয় ও জাতীয়তার উপর প্রাধান্য দিয়ে কোনো অমুসলিম দেশের নাগরিকত্ব ও জাতীয়তা অর্জন করা জায়েয নয়। কেননা, এক্ষেত্রে ইহকালীন পরকালীন কোনো প্রয়োজন ছাড়া সেখানকার অশ্লীলতা বেহায়াপনায় নিজেকে নিজে ফেলে দেয়া হচ্ছে। আর বিনা প্রয়োজনে নিজের দ্বীন-ধর্ম, আখলাক-চরিত্র ইত্যাদিকে এক ঝুকির মধ্যে ফেলে দেয়া কোনো অবস্থাতেই বৈধ হতে পারে না।
এ ব্যাপারে অভিজ্ঞতা হলো, যারাই শুধুমাত্র সুখী, সমৃদ্ধি, ভোগ-বিলাসিতার উদ্দেশ্যে কোনো অমুসলিম দেশে বসবাস করছে, তাদের ধর্মীয় চেতনা একেবারে দুর্বল হয়ে যায়। এধরনের লোকেরা কুফরী পরিবেশে থেকে সেখানকার কালচারে উজ্জীবিত হয়ে যায়। আর ধীরে ধীরে তারা কেবল তাদের চেহারা (পোশাক, পোশাক, আকৃতি ও রূপ) এবং অবয়বে কাফেরদের সাদৃশ্যতাই গ্রহণ করে না, বরং কাফেরদের সাদৃশ্যতাকে
নিজেদের জন্য গর্বের কারণ মনে করে, যা স্পষ্টতই হারাম।
একারণে পবিত্র হাদীস শরীফে অত্যন্ত প্রয়োজন ব্যতীত, অমুসলিমদের সাথে বসবাস করাকে কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে।
যেমন, আবু দাঊদ শরীফে হযরত সামুরা ইবনে জুনদুব (রা.) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেন :
من جامع المشركين وسكن معه، فانه مثله –
“যে ব্যক্তি অমুলিমদের সাথে চলাফেরা করবে এবং তাদের সাথে বসবাস করবে, সেও তাদের অনুরূপ হবে”। (আবু দাঊদ,আবু দাঊদ ২/৩৮৫)
হযরত জারীর ইবনে আব্দুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ স. ইরশাদ করেন :
انا بريئ من كل مسلم يقيم بين اظهر المشركين، قالوا يا رسول الله! لم؟ قال لا ترئ اي نارهما-
“সেসব মুসলমানদের ব্যাপারে আমার কোন দায়-দায়িত্ব নেই, যারা অমুসলিমদের সাথে বসবাস করে। সাহাবায়ে কিরাম জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ! এর কারণ কি? তিনি উত্তরে বললেন, ইসলামের অগ্নি এবং কুফরীর অগ্নি উভয়টি এক সাথে থাকতে পারেনা। কোনটি মুসলমানের আগুন, কোনটি অমুসলিমের আগুন তোমরা তা পার্থক্য করতে পারবেনা”। আবু দাঊদ ৩/৪৫
আবু দাঊদ শরীফে মাকহূল (রহ.) থেকে মুরসাল রিওয়ায়াত, রাসূলুল্লাহ স. ইরশাদ করেন : “নিজেদের সন্তান-সন্তুতিদেরকে অমুসলিমদের মাঝে ছেড়ে দিওনা”। (তাহযীবুস সুনান লি ইব্ন কায়্যিম ৩/৪৩৭)
একারণে ফুকাহায়ে কিরাম বলেন, শুধুমাত্র চাকরির উদ্দেশ্যে কোনো মুসলিম ব্যক্তির জন্য অমুসলিম দেশে বসবাস করা এবং তাদের সংখ্যায় বৃদ্ধি করা, এটি এমনি একটি কাজ, যার দ্বারা তার ন্যায়পরায়নতা
চরিত্র প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যায়। (তাকমিলায়ে রাদ্দুল মুখতার ১/১০১)
২.যদি কোনো মুসলমান কোনো কঠিন অজুহাত ও বাধ্যবাধকতার কারণে অমুসলিম দেশে চলে গিয়ে বসবাস শুরু করে,যেমন,কোনো অপরাধ ছাড়াই তারা নিজ দেশে নৃশংসতা ও কারাবরণ করছে এবং এসব জুলুম থেকে বাঁচার অন্য কোনো উপায় না থাকে বা কোনো ব্যক্তি চরম অর্থনৈতিক সংকটের শিকার হয় এবং চেষ্টা সত্ত্বেও ইসলামী দেশে অর্থনৈতিক সম্পদ না পাওয়া যায় এবং তার নিজের ব্যাপারে পূর্ণ আস্থা থাকে যে,সে একটি অমুসলিম দেশে শরিয়া নিয়ম মেনে তার ধর্ম ও ঈমান রক্ষা করতে পারবেন এবং সে দেশে বিদ্যমান মুনকারাত ও অশ্লীলতার সাগরে ডুবে যাওয়া থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারবেন। এমনিভাবে যদি স্ত্রী-সন্তানাদি সাথে থাকে তাহলে তাদের সম্পর্কেও এই আস্থা থাকা শর্ত। তাহলে এ পরিস্থিতিতে তার জন্য অমুসলিম দেশে বসবাস এবং সেখানকার নাগরিকত্ব অর্জন জায়েয। যেমনটা সাহাবায়ে কেরাম রাযি. তাদের স্বদেশে ধর্মের উপর ভিত্তি করে প্রতিহিংসামূলক কর্মকাণ্ড ও পরিস্থিতিতে বিরক্ত হয়ে একটি অমুসলিম দেশে (আবিসিনিয়া) তাদের জীবন রক্ষার জন্য তাদের আশ্রয় নিয়েছিলেন।
৩.এমনিভাবে কোনো ব্যক্তি যদি মুসলিম দেশে হন্যে হয়ে খোঁজাখোঁজি করা সত্ত্বেও জীবিকা উপার্জনের কোন সোর্স ব্যবস্থা করতে না পারে এবং অমুসলিম দেশে বৈধ চাকরি করার উদ্দেশ্যে সেখানে যায় তাহলে সেটাও বৈধ হবে। তবে শর্ত হলো, সেখানে ধর্ম পালনে বাধাপ্রাপ্ত না হতে হবে।কেননা, হালাল জীবিকা অন্বেষণ করাও ফরজ ইবাদতসমূহের পর একটি অন্যতম ফরজ কাজ। আর জীবিকা উপার্জনের জন্য ইসলাম কোনো জায়গাকে নির্দিষ্ট করে দেয়নি।বরং জীবিকা উপার্জনের ব্যাপারে ইসলামের ব্যাপক অনুমতি রয়েছে যে,যেখান থেকে ইচ্ছা করবে সেখান থেকে জীবিকা উপার্জন করতে পারবে।
যেমন কুরআনে কারীমে ইরশাদ হয়েছে :
هو الذي جعل لكم الارض ذلولا فامشوا في مناكبها وكلوا من رزقه واليه النشور-
“আল্লাহ তা‘আলা তোমাদের জন্য পৃথিবীকে করেছেন সুগম, সুতরাং তোমরা তাতে ভ্রমণ কর এবং তার দেয়া জীবিকা থেকে আহার কর, তোমাদেরকে তার দিকেই প্রত্যাবর্তন করতে হবে”। (সূরা মুলক, আয়াত, ১৫)
৪.এমনিভাবে কাফেরদের কাছে দ্বীনের দাওয়াত দিবে, কিংবা সেখানে বসবাসরত মুসলিমদেরকে ইসলামী হুকুম আহকাম শিক্ষা দিবে, কিংবা দ্বীনের উপর অটল অবিচল থেকে শরীয়তের বিধি-বিধান পালনের ব্যাপারে উদ্ধুদ্ধ করবে, এসব উদ্দেশ্যে সেখানে বসবাস করা শুধু কেবল জায়েযই নয়, বরং ছাওয়াবের অধিকারীও হবে। যেমন বহু সাহাবায়ে কিরাম এবং তাবেঈনগণ এধরনের নেক নিয়তে অমুসলিম দেশে বসবাস করছেন। যা পরবর্তীতে তাদের সুমহান জীবন চরিতের অন্তর্ভূক্ত হয়ে গিয়েছে।
৬.মুসলমানদের উপর গর্ব করার জন্য দারুল ইসলামের উপর দারুল কুফরকে প্রাধান্য দেওয়া, যেন কাফেরদের জীবন ব্যবস্থার ন্যায় তাদের জীবন ব্যবস্থা হয়ে যায় কিংবা তাদের কালচার গ্রহণের জন্য অমুসলিম দেশে বসবাস করে, এসব উদ্দেশ্যে অমুসলিম দেশে বসবাস করা শরী‘আত অনুযায়ী সম্পূর্ণ হারাম।
যেমন হাদিসে এসেছে,
من تشبه بقوم فهو منهم. الحدیث.
(مشکاة المصابیح، کتاب اللباس، الفصل الثاني، ۲/۳۷۵، ط: قدیمی کراچی)
যে ব্যক্তি কোনো জাতির অনুকরণ করে সে তাদেরই একজন। মিশকাতুল মাসাবিহ 2/375
৭. অমুসলিম দেশে প্রথম থেকেই বসবাসরত একজন নওমুসলিম যার জন্য অন্য দেশে বসবাস করা কঠিন এবং সেই দেশে বসবাস করে ইসলাম পালনে বাধাপ্রাপ্ত না হয় তাহলে তার জন্যও সেখানে বসবাসের অনুমতি রয়েছে।
৮.চিকিৎসার জন্য অমুসলিম দেশে যাওয়া,প্রকাশ থাকে যে,এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজন,যদি স্বদেশে এটি অসম্ভব হয় তবে অমুসলিম রাষ্ট্রে যাওয়া জায়েয।
৯.যতদূর শিক্ষার ক্ষেত্রে,এটি একটি অত্যন্ত গুরুতর এবং গুরুতর বিষয়।স্পষ্টতই এর জন্য বাসস্থান প্রয়োজন। যে সকল অবস্থায় অমুসলিম দেশে আবাস গ্রহণ করা মাকরূহ বা হারাম সেসব ক্ষেত্রে শিক্ষা গ্রহণ করার জন্য যাওয়া এবং সেখানে বসবাস করা মাকরূহ বা হারাম হবে।
আর যে সকল অবস্থায় অমুসলিম দেশে আবাস গ্রহণ করা জায়েয সেসব ক্ষেত্রে শিক্ষা গ্রহণ করার জন্য যাওয়াও জায়েয হবে।
তবে এক্ষেত্রে বিশেষভাবে মনোযোগ দিতে হবে যে,যদি নিজ দেশে ধর্মীয়,জাগতিক শিক্ষাগত চাহিদা পূরণ করা যায়, তাহলে অবশ্যই এই নোংরা পরিবেশ থেকে দূরে থাকা উচিত। ফাতাওয়ায়ে বাইয়্যিনাত 3/372